প্রস্তাবনা : ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন (DSA) ২০১৮ বাংলাদেশে সাইবার অপরাধ, ডিজিটাল নিরাপত্তা হুমকি এবং ব্যক্তিগত ও প্রতিষ্ঠানিক অনলাইন ক্ষতি রোধে প্রবর্তিত হয়েছিল। আইনটির উদ্দেশ্য ছিল
বর্তমান সময়ে সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলির উত্থান যেমন ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, এবং ইউটিউব, পণ্য ও সেবা বিপণনের ক্ষেত্রে একটি বিশাল পরিবর্তন আনতে সহায়ক হয়েছে। কোটি কোটি সক্রিয়
প্রাককথন ডিজিটাল প্রযুক্তির দ্রুত অগ্রগতি যোগাযোগ, বাণিজ্যিক কার্যক্রম এবং তথ্য প্রাপ্তির পদ্ধতিকে আমূল পরিবর্তন করেছে। তবে এই অগ্রগতি নতুন চ্যালেঞ্জও তৈরি করেছে, বিশেষত ফৌজদারি আইনের
ভূমিকা বাংলাদেশে যৌন হয়রানি একটি গুরুতর সামাজিক সমস্যা, যা কর্মস্থল, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, জনসমাগমস্থল এবং এমনকি পরিবারেও ঘটে থাকে। আইনগত উন্নয়ন সত্ত্বেও, সামাজিক রীতিনীতি এবং ক্ষমতার ভারসাম্যহীনতার
আইন ও নৈতিকতাঃ আজকের যুগে সাইবার নৈতিকতা ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের অবস্থান প্রফেসর ডঃ জুলফিকার আহম্মদ আইন বিভাগ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ১. ভূমিকা যুগ যুগ ধরে
সাইবার আইনের জুরিসডিকশন বা এখতিয়ার কেমন হউয়া উচিত? ডঃ জুলফিকার আহম্মদ প্রফেসর, আইন বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়। সাইবার আইনের এখতিয়ার (Jurisdiction) কেমন হওয়া উচিত, তা নির্ধারণ
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা আর্টিফিসিয়াল ইনটেলিজেন্ট (AI) ও আইন পাঠকের বোধগম্যতা প্রফেসর ডঃ জুলফিকার আহম্মদ, আইন বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা আর্টিফিসিয়াল ইনটেলিজেন্ট (AI) এবং
আমাদের লক্ষ্য হল আপনাকে আইন শেখানো এবং আপনাকে আইনের সমাধান দিয়ে যেকোনো ধরনের আইনি সমস্যা সমাধানের যোগ্য করে তোলা
আইন অঙ্গনে সমালোচনামূলক প্রথম অনলাইন ল জার্নাল
© All rights are reserved
